Ahmod Husain Khan, an 8-year-old boy from Bangladesh, suffered a shoulder injury after falling while playing football with friends ...

a-miracle-story-ahmod-husain-khan39s-journey-to-recovery-from-a-limb-tumor-dr-suman-byregowda

A Miracle Story: Ahmod Husain Khan&#39;s Journey to Recovery from a Limb Tumor | Dr. Suman Byregowda

আমার ছেলে আহমদ হোসাইন খান তার বয়স আট বছর ক্লাস সে তার সহকর্মীদের সাথে ফুটবল খেলতে গিয়ে এক পর্যায়ে পড়ে যায় পড়ার পরে ডান হাতের শোল্ডারে সে ব্যথা একটু ব্যথা অনুভব করে তো আমরা খুব সামান্যভাবে বিষয়টা নিছি যে হালকা ব্যথা হয়তো এমনিতেই সেরে যাবে আমার ছেলে ওইভাবে বলে নাই প্রায় এক সপ্তাহ পরে যখন বলল যে ওই জায়গায় তার ব্যথাটা একটু বাড়তেছে তখনই আমাদের বাংলাদেশে আমরা অর্থোপেডিক্স একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হই উনি আমাদেরকে এক্সরে এবং আদার টেস্ট এর কথা বলল এক্সরে করার পরে বলল ওই জায়গাটা ফেটে গেছে মানে মানে ওই জায়গাতে ইয়া করতে হবে মানে প্লাস্টার করতে হবে তো ডাক্তারের পরামর্শের মধ্যে আমরা সাধারণ মানুষ আমরা প্লাস্টার করার মত দিলাম তো প্রায় 18 দিন পর যখন আমাদের আবার ডাক্তার দেখাতে গেলাম তখন উনারা বলল যে মানে আপনার আরো এক সপ্তাহ রাখলে খুবই ভালো ভালো হবে এক সপ্তাহ পরে প্লাস্টার খুলবে তো আমরা 28 দিনের দিন যখন প্লাস্টার খুলতে গেলাম তখনও দেখা গেল যে তার ওই জায়গার ব্যথা এবং ওই হাতটা আস্তে আস্তে অবস হয়ে যাচ্ছে মানে ব্যথাটাও কমতেছে না তখন আমরা ডাক্তারকে বললাম যে প্লাস্টারের এক মাস প্রায় হয়ে গেল কিন্তু আমার বাচ্চার উন্নতি হলো না বরঞ্চ অবনতি তখন ওই ডাক্তার বলছিল আমাদেরকে এমআরআই করাইতে তখন আমার আমরা ওই ডাক্তারকে আর না দেখাইয়া বা লোকাল এমআরআই না করে আমরা ডাহাতে চলে আসি এমআরআই করানোর জন্য তো ডাহাতে আসার পরে আমরা যে অর্থোপেডিক্স একজন বিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হই উনি বাচ্চার হাত দেখে বলল দীর্ঘক্ষণ হাতের দিকে তাকিয়ে বলল যে আসলে আপনারা যে ট্রিটমেন্ট করেছেন ওইটা তো ভুল ট্রিটমেন্ট হয়েছে এবং ওর তো হাতই ভাঙ্গে নাই তাহলে প্লাস্টার দিলেন কি জন্য তো উনি পরে উনার আরেকজন সহকর্মী বিজ্ঞ আরেকজন অর্থোপেডিক্সের ডাক্তার উনার স্মরণাপন্ন করলেন তো উনার পূর্ণ হওয়ার পরে উনি আবার বিভিন্ন ধরনের টেস্ট দিলেন এমআরআই সহ এফেনেন্সি টেস্ট গুলো আমরা করলাম করার পরে তার দেখা গেল যে ওই রাইট শোল্ডারে তার একটা টিউমার সেটা হার্টের ভিতরের দিকে প্রবেশ করেছে এবং একটা জটিল একটা অবস্থানে ওই টিউমারটা এবং এখানে তারা সম্ভাবনা বলল ক্যান্সার হতে পারে তার মানে টিউমার অপারেশন একটা জটিল অবস্থায় আছে মানে দীর্ঘমেয়াদী ট্রিটমেন্টের প্রয়োজন হইতে পারে বিভিন্ন ধরনের রোগের লক্ষণগুলা বলল কিন্তু সুনির্দিষ্ট করে বলা হয় নাই যে আমাদের ক্যান্সার নাকি শুধু অপারেশনাল ইয়া ভালো হয়ে যাবে পরবর্তী পর্যায়ে আমরা ভাবলাম যে আরো ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ভাবলাম যে যেহেতু লং টাইম ট্রিটমেন্ট এবং ক্যান্সারের যেহেতু একটা সম্ভাবনা এবং জটিল অপারেশনের প্রয়োজন পড়তে পারে যার জন্য আমরা চিকিৎসা বাংলাদেশে না করে মানে সরাসরি ইন্ডিয়াতে আসার চিন্তাভাবনা করলাম এবং ওই জায়গাতে আমরা আমাদের আরেকটা কথা না বললে না হয় ওই জায়গাতে যখন আমাদের ট্রিটমেন্ট চেকআপের জন্য পাঠানো হয়েছিল এফেনসি টেস্ট তো বাংলাদেশে প্রথমে আমাদের এফেনসি টেস্ট করার সময় ভুল ভাবে স্যাম্পল নেওয়া হয়েছে যার কারণে আমার ছেলেটা প্রচুর কান্নাকাটি করছে এবং এক সপ্তাহের মধ্যেই তার ওই হার্টটা মানে অনেক বড় হয়ে গেছিল ফুলে এক ধরনের মৌমস্য অবস্থার মত তার অবস্থা হয়ে গেছিল অপরদিকে আমরা যখন দেখলাম যে এইখানে আমাদেরকে মানে এমআরআই করার জন্য বলা হয়েছিল তো আমার ছেলের উপর হাতের সমস্যা হচ্ছে ডান হাত কিন্তু ওই ডাক্তার ওই সময় বাম হাত মানে এমআরআই এর কথা বলে দিছে এবং ওই বোল্টটা গিয়ে ধরা পড়ে তখন টেকনিশিয়ানের কাছে তখন আমি আমার ছেলে ওই টেকনিশিয়ানের সাথে কিছু কথা বলি যে না আমার তো ছেলের ডান হাতে সমস্যা আপনি বাম হাতের এমআরআই করতেছেন কি জন্য বা তখন আমাদের একটা আন্ডার টেকিং দিয়ে আমি কিন্তু তখন ডান হাতের এমআরআই টা করাই শুরুতেই যেখানে ভুল ছিল সেখান থেকে আমার সন্দেহ জাগলো যে তাহলে আর আমি বাংলাদেশের ট্রিটমেন্ট করবো না ওইখানে যেহেতু একটা বাধা চলে আসছে এবং এমআরআই করতে গিয়েও আমাদের দীর্ঘ লাইন ধরতে হচ্ছে মানে সকালে গেছি রাত্রে 12:00 টার সময় এমআরআই টা করতে হচ্ছে মানে বাংলাদেশে শেষে ভাবলাম যে না যেহেতু শুরুতেই চিকিৎসার আমার ছেলের এত কষ্ট হলো একটা এফেনেন্সি টেস্টের স্যাম্পল নিতে এত কষ্ট হলো বা বিভিন্ন সংগত কারণে আমরা মানে মানে বাংলাদেশের ট্রিটমেন্টের প্রতি ওই সময় আস্থা রাখতে পারি নাই বিধায় আমরা চয়েস করলাম যে ইন্ডিয়াতে আসবো কারণ যেহেতু অনেক টাকা টাকাও সেখানে একটা বিষয় জীবন মরণ বিষয় আর ছোট্ট একটা ছেলে তার ভবিষ্যৎ আছে সেই দিক বিবেচনা করে আমরা উন্নত চিকিৎসার আশায় নারায়ণা হেলথকে আমরা বেছে নিয়েছিলাম হাই আই এম ডক্টর সুমন বাইরেগোড়া কনসাল্ট্যান্ট মাসকিউলোসটা অংক সার্জন নারায়ণা হেলথ সিটি ব্যাঙ্গালোর মাস্টার আহমেদ 8 year old boy from বাংলাদেশ presented to me a year back with massive selling in his right shoulder joint the swelling was pretty big it was more than a size of a football when we did basic investigations like x-ray mri and biopsy we came to know that it's a kind of high grade bone cancer called evings sarcoma looking at the size of the tumor initially we felt that we won't be able to save arm in this case we started chemotherapy and patient responded really well after three months of chemotherapy the tumor completely shrunk in size and we could save lim salvage surgery and just remove the affected part of the bone and save his right upper limb after that he underwent chemotherapy again and he now completed his chemotherapy he is fit to go back and he is able to do all the activities he is able to write and do most of his ডেইলি অ্যাক্টিভিটিস আই উইশ এ গ্রেট ফিউচার টু মাস্টার আহমদ এন্ড অল দ্যা বেস্ট আমি আহমদ হোসেন খান আমি অনেক ভালো আছি থ্যাঙ্ক ইউ সুমন স্যার স্যার পূজা ম্যাম [মিউজিক]

Dr.

Related Videos

Consultation & Treatment

Consult With Loading Doctor Data